অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ভারতের মহারাষ্ট্রের পালগড়ে ২৮ বছর বয়সী এক নারীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার লিভ-ইন পার্টনারের বিরুদ্ধে। ওই নারী তার লিভ-ইন পার্টনারের বিরুদ্ধে প্রথমে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন বলে দেশটির পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। খবর এনডিটিভির।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই নারীকে হত্যায় অভিযুক্ত ব্যক্তির স্ত্রীও সহযোগিতা করেছে এবং ভুক্তভোগী নারীর লাশ গুজরাটে এক খাঁদে ফেলে দিয়ে আসে।
দেশটির পুলিশ জানিয়েছে, ভুক্তভোগী নারীর নাম নায়না মাহাত। তিনি সিনেমা জগতে মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করতেন।
অভিযুক্ত মনোহার শুকলার সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে জানা গেছে, নায়না মনোহারকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। তবে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানায় নায়না মনোহারের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন।
এরপর মনোহার নায়নাকে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে নিতে বললে তা করেনি নায়না। এরপরেই নায়নাকে হত্যা করে মনোহার।
নায়নাকে হত্যার পর মনোহার তার লাশ স্ত্রীর সহযোগিতায় স্যুটকেসে ভরে এবং খাঁদে ফেলে দেয়। গত ৯ আগস্টের মধ্যে ঘটেছে এ ঘটনা বলে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
এরপর ১২ আগস্ট ভুক্তভোগীর পরিবার থানায় নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের করে। সেইদিন নায়নার বোন জয়া বলেন, তিনি তার বোনকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। এরপরেই তিনি নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের করেন।
Leave a Reply